NOT KNOWN FACTUAL STATEMENTS ABOUT অপূর্ণ প্রেমের গল্প

Not known Factual Statements About অপূর্ণ প্রেমের গল্প

Not known Factual Statements About অপূর্ণ প্রেমের গল্প

Blog Article

আমার জ্ঞান ফেরার পর তখন আমার পাশেকেউ ছিলো না। তাই আমাকে হাসপাতালেকে নিয়ে এসেছিলো তা আমি সঠিকভাবে জানিনা। তবে একটা নার্সকে জিজ্ঞাসা করে দেখেছিলাম ‘আর সে বলছিলো যে আমাকে হাসপাতালে নাকি একটা ছেলে নিয়ে এসেছিলো। তবে অবাক করার বিষয় হচ্ছে যে সেদিন নাকি আমাকে যে ছেলেটা হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলো তখন নাকি ছেলেটার অবস্থা কেদে কেদে অনেক খারাপ হয়ে গেছিলো। আমাকে নিয়ে নাকী ছেলেটা প্রায় পাগলের মতো হয়ে গেছিলো। তাই নার্স তো ব্যর্থ প্রেমের গল্প ভেবে নিয়েছিলো যে ছেলেটা মনে হয় আমার স্বামী অথবা বয়ফ্রেন্ড। যখন আমি তাকে বললাম যে আমি ছেলেটাকে ঠিক মতো চিনি নাহ “তখন নার্সটা অনেক অবাক হয়ে যায়। কিন্তু কেনো সেটা তো বলো!

এই বলে রক্তিম দিশার সামনে থেকে অনেক কষ্টে উঠলো দিশাকে বুঝতে না দিয়ে। তারপর সামনের দিকে এগুতে লাগলো। কিন্তু সামনে যেতে যেতে হঠাৎ করে আবার মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে । এক সময় সেখানে মাথা ঘুরে পড়ে যায়।

জানিস তো মা ‘এই ছেলেটার মতো ছেলে হয়না। লাখে রক্তিমের মতো কোনো একটা ছেলে পাওয়া যায়। (দিশার আম্মু)

আরো সংবাদ পড়ুন হোসেনপুরে শরৎ শুভ্রতায় ভূবন মোহিনী রুপ কিশোরগঞ্জে শুভ্রতা ছড়াচ্ছে শরতের কাশফুল হাতের লেখা চিঠিতে প্রিয়জনের সুভাস থাকতো। পিরিতের কৌশল মিউজিক ভিডিও নির্মাণ রাজ/হৃদয় স্বপ্নীল দিগন্ত কাইনহা পদ্মবিল,দর্শনার্থীর ঢল যে কারণে ঢাকায় স্থগিত নচিকেতার কনসার্ট

হাফটাইমের পর খেলোয়াড়রা আবার যখন মাঠে নামলো উত্তেজনা তখন চরমে। ২_০ গোলে অবিবাহিতরা পিছিয়ে আছে। আমি এবার মন থেকে তার জন্য দোয়া করলাম। হাফটাইমের পর চার গোল দিয়ে অবিবাহিতরা এই ম্যাচে জিতে গেল। তিন গোল দিলো মুরাদ ভাই নিজেই। সে যে কি উত্তেজনাময় খেলা হল বলে বোঝাতে পারবো না। শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেল সে ।  সবাই মুরাদ ভাইকে কাঁধে করে নাচাতে লাগলো।

তাহলে শোন আমি কিভাবে জানি..তুই যেই ছেলেটাকে সেদিনের পড় থেকে পাগলের মতো করে খুজে বেড়িয়েছিস সেটা আরকেউ না সে হলো যাকে তুই একটু আগে অপমান করে তারিয়ে দিয়েছিস সেই গুন্ডা ‘বখাটে রক্তিম”। সাথে আরও শোন ডাক্তার সেদিন তোর টেষ্ট রিপোর্ট গুলো দেখে যে বলছিলো তোর তেমন কোনো সমস্যা হয়নি সামান্য একটু সমস্যা হয়েছে আসলে কথাটা সত্যি না। ডাক্তার সেদিন তোকে মিথ্যা কথা বলছিলো। তোর তখন অনেক বড় ধরণের সমস্যা হয়েছিলো। তুই জানিস ডাক্তার সেদিন তোর টেষ্ট রিপোর্টে কি পেয়েছেলো!

সকালে খাওয়ার সময় আমার ভাই ইফতি  বলল, “তোমরা জানো ? কালকে আমাদের স্কুলের মাঠে বিবাহিত এবং অবিবাহিতদের ভিতর ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।”বিবাহিতদের ক্যাপ্টেন হচ্ছে বড় মামা আর অবিবাহিতদের ক্যাপ্টেন হচ্ছে মুরাদ ভাই। এবং খেলার পরে বিশাল খাবার-দাবারের আয়োজন করা হয়েছে। সেই উপলক্ষে কয়েকটা খাসি কেনা হয়েছে।”

আমি বললাম ,”খালা শিউলি ঠিকই বলেছে তুমি দেখে নিও স্বভাব কখনো বদলায় না। এসেই দেখবে সবাইকে বিরক্ত করা শুরু করে দিবে , কাউকে আর শান্তিতে থাকতে দেবেনা ।এই দুটো দিন তো শান্তিতে ছিলাম।”

মৃত্যুর আগের দিন নির্মাতা রাজুকে যা বলেছিলেন সালমান

“ধুর বোকা এটা আবার কি রকমের প্রশ্ন!” এই বলে মাম গৌরবের কাঁধে মাথাটা রেখে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলে হাসতে শুরু করলো ।

দিশা ওর কথা শুনে সাথে সাথে কাঁদতে কাঁদতে মাথাটা রক্তিমের মুখের কাছে নিয়ে যায়। তখন রক্তিম সাথে সাথে ওর কপালে একটা ভালোবাসার পরশ একে দেয়। তারপর হঠাৎ রক্তিমেরকেমন যানি লাগতে শুরু করে। তাই….

এই বলে সে রক্তিমকে জরিয়ে ধরে চিতংকার করে কান্না শুরু করে দিলো। তারপরেও যখন দেখলো যে রক্তিম কোনো কথা বলছে না তখন আস্তে করে ওর রক্ত মাখা ঠোঁটে নিজের দুটো ঠোঁট মিলিয়ে দিলো। এভাবে কতোক্ষণ রাখলো তা বলতে পারবে না। কিন্তু এক সময় যখন হঠাৎ রক্তিম জোড়ে নিঃশ্বাস নিয়ে দিশাকে জড়িয়ে ধরলো তখনি দিশা রক্তিমের ঠোঁট থেকে নিজের ঠোঁট দুটো ছারিয়ে নিলো। সে রক্তিমকে জাগতে দেখে খুশিতে কাঁদতে কাঁদতে ওকে আবারও শক্ত করে জরিয়ে ধরলো।

স্কুল জীবনের প্রেমের গল্প। স্কুল লাইফের প্রেম

মৃত্যুর আগের দিন নির্মাতা রাজুকে যা বলেছিলেন সালমান

Report this page